বারবার ফিরে আসে
চৈত্র!
সেই পাতা ঝড়া
প্রকৃতি
স্তব্ধ দুপুর
পুরো পাড়া ঘুমিয়ে
অথবা
ঘুমের ভান করে।
মাঝে মাঝে
কাক-চড়াইয়ের কোলাহল
তাদের থামাতে বিড়ালের আগমণ।
সময়টা চৈত্র,
একটি বিড়াল
মাঝ দুপুরে
প্রায়ই আসতো;
পা টিপে টিপে
বারান্দা গ্রীলের
কপাট খুলে
ধরতে যেতাম তাকে।
তারপর অবাক দৃষ্টিতে
চোখে চোখ;
কি অবুঝ পাপাচার
ক্ষণিকের স্বর্গসুখ।
সবাই জানতো
গিয়েছিলাম বিড়াল তাড়াতে
কিন্তু
সেতো বিড়াল নয়
প্রেয়সী।
চৈত্রের দুপুরে
জ্বলে পুড়ে
ঝড়ছে পাতা
জ্বলছে চোখ
পিপাসায় জিহবা
তবু
তোমার জন্য, কত না
প্রতীক্ষা।
সে সময় গেছে কখন
বারে বারে ফিরে আসে
চৈত্র।
কিন্তু তুমি
কোন দূর দেশে।
চৈত্র!
সেই পাতা ঝড়া
প্রকৃতি
স্তব্ধ দুপুর
পুরো পাড়া ঘুমিয়ে
অথবা
ঘুমের ভান করে।
মাঝে মাঝে
কাক-চড়াইয়ের কোলাহল
তাদের থামাতে বিড়ালের আগমণ।
সময়টা চৈত্র,
একটি বিড়াল
মাঝ দুপুরে
প্রায়ই আসতো;
পা টিপে টিপে
বারান্দা গ্রীলের
কপাট খুলে
ধরতে যেতাম তাকে।
তারপর অবাক দৃষ্টিতে
চোখে চোখ;
কি অবুঝ পাপাচার
ক্ষণিকের স্বর্গসুখ।
সবাই জানতো
গিয়েছিলাম বিড়াল তাড়াতে
কিন্তু
সেতো বিড়াল নয়
প্রেয়সী।
চৈত্রের দুপুরে
জ্বলে পুড়ে
ঝড়ছে পাতা
জ্বলছে চোখ
পিপাসায় জিহবা
তবু
তোমার জন্য, কত না
প্রতীক্ষা।
সে সময় গেছে কখন
বারে বারে ফিরে আসে
চৈত্র।
কিন্তু তুমি
কোন দূর দেশে।